আগের পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বরের পারসেন্টেজের ভিত্তিতেই মূল্যায়ন হবে। আর এই নম্বর দিয়েই পাশ ফেলের সিদ্ধান্ত নেবে কর্তৃপক্ষ। শনিবার শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বেঠকে এই মন্তব্যে সহমত পোষণ করেছে সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরাও। সূত্রের খবর, এরপর এই প্রস্তাব পৌঁছবে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে। তাঁর সিলমোহর পড়লেই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আজ রাজ্যের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের নিয়ে বৈঠকে বসেন শিক্ষমন্ত্রী, যার মূল বিচার্য বিষয় ছিল ফাইনাল সেমিস্টার। কারণ ইতিমধ্যেই তাঁদের পরীক্ষার সময় পেরিয়ে গিয়েছে। উপরন্তু সেপ্টেম্বর থেকে নতুন শিক্ষাবর্ষ চালু করার কথা ভাবছে ইউজিসি(UGC)ফলে আলোচনার ভিত্তিতে সমস্ত বিশ্ববিদ্য়ালয়ের উপাচার্যরা এই বিষয়ে সহমত হন যে, এই মুহূর্তে ফাইনাল সেমিস্টার দেওয়ার জন্য কোনও ছাত্র বা ছাত্রীকে কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে আসতে হবে না। কাজেই এই করোনার আবহেও কীভাবে কাজ এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়, সে বিষয়েই চলছে ভাবনাচিন্তা। আরও জানুন
সে ক্ষেত্রে, কীভাবে হবে এই মূল্যায়ন?
জানানো হয়েছে, আগের সেমেষ্টারগুলোয় ছাত্র-ছাত্রীদের প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে ৫০% নম্বর দেওয়া হবে এবং বাকি ৫০% নম্বর কীভাবে দেবে তা কলেজের পরিকাঠামো এবং ছাত্র-ছাত্রীদের অবস্থানের ভিত্তিতে ঠিক করবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সেটা হোম অ্যাসাইনমেন্ট, ফোন ভাইভা বা অনলাইন প্রজেক্টের মাধ্যমেই হতে পারে। তবে কোনওভাবেই ছাত্র-ছাত্রীদের ক্যাম্পাসে আসতে হবে না বলেই
Your b.tech certificate real or fake mr. Krishna sir???